ফরচুন বরিশাল ও দুর্বার রাজশাহীর মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) শুরু হচ্ছে বিপিএলের ১১তম আসর। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বরিশালের লক্ষ্য এবারও ছন্দ ধরে রাখা। তামিমের দলকে হারিয়ে শুভসূচনার আশায় রাজশাহী দলের পাকিস্তানি কোচ ইজাজ আহমেদ।
কালো কাপড়ে ঢাকা মিরপুর স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠের লোহার গ্রিল। দলগুলোর অনুশীলন দেখা যায় না ঠিকমতো। তবে, টিম লিস্টে চোখ বুলিয়ে নিলে স্পষ্ট দেখা যায়, এবারও কেবল দুই-একটা দলই শক্তিশালী দল গড়েছে। আর তার মধ্যে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশালের কথা আলাদাভাবে বলতেই হয়।
তামিম, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ, শান্ত, এবাদত—বরিশালে দেশি তারকাদের ছড়াছড়ি। আসরের সবচেয়ে বড় বিদেশি তারকা পাকিস্তানের শাহিন শাহ আফ্রিদি আর ক্যারিবীয় কাইল মেয়ার্সদের নিয়ে বরিশাল দল ভয় ধরাচ্ছে সব প্রতিপক্ষের মনে।
সবশেষ ২০২০ সালে বিপিএলে অংশ নিয়েছিল রাজশাহী। সেবার রাজশাহী রয়্যালস নামে শিরোপা জিতেছিল তারা। মাঝের আসরগুলোতে ছিল না। এবার তাসকিন, বিজয়, আকবর, জিসানদের নিয়ে দল গড়েছে দুর্বার রাজশাহী নামে। এই দলে বিদেশিদের তালিকায় নেই নামকরা কেউ। পাকিস্তানি ব্যাটার মোহাম্মদ হারিস আর লঙ্কান লাহিরু সামারাকুন- এমন প্লেয়ারদের নিয়েই রাজশাহীর স্কোয়াড। হেডকোচ হিসেবে রাজশাহী নিয়েছে ইজাজ আহমেদকে। নিজের দল নিয়ে আশাবাদী এই পাকিস্তানি।
কাগজে কলমে বরিশালকে এগিয়ে রাখবে যে কেউ। তবে, সংক্ষিপ্ত ফরম্যাট বলেই নির্ভার থাকতে পারছে না তারা।