পেশাদার ফুটবলে টানা ১৬ বছর মাঠ মাতিয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন। কাকতালীয়ভাবে, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি হিসেবেও ১৬ বছর কাটিয়েছেন তিনি।তবে এবার তার জায়গায় বসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ। তাবিথ আউয়াল নাকি মিজানুর রহমান— তা জানা যাবে আজই।
রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে আজ অনুষ্ঠিত হবে বাফুফের এজিএম ও নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে ২১ পদের বিপরীতে ৪৬ জন প্রার্থী। সালাউদ্দিন আগেই জানিয়েছেন পঞ্চমবার সভাপতি হওয়ার দৌড়ে না থাকার কথা।
তার জায়গায় এবার লড়াই করবেন তাবিথ ও মিজান। তাবিথ এর আগেও দুই মেয়াদে বাফুফের সহ-সভাপতি ছিলেন। তবে মিজান একদমই অচেনা। দিনাজপুরের তৃণমুল ফুটবলে অবশ্য তার পরিচিতি আছে।
সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ইমরুল হাসান। এ পদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিলেও পরে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন তরফদার রুহুল আমিন।
চারটি সহসভাপতি পদের জন্য লড়বেন ছয় প্রার্থী। ব্যালটের ক্রমানুসারে তারা হলেন- ফাহাদ করিম, ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরী (হ্যাপি), নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, শফিকুল ইসলাম মানিক, সাব্বির আহম্মেদ আরেফ ও সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালী সাব্বির।
এছাড়া ১৫টি নির্বাহী সদস্য পদের জন্য লড়বেন ৩৭জন প্রার্থী। সত্যজিৎ দাশ রুপু, খন্দকার রকিবুল ইসলাম, গোলাম গাউছ, ইকবাল হোসেন, গোলকিপার সাইদ হাসান কানন, সাইফুর রহমান মনি ছাড়াও যেখানে নাম আছে বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগের স্ত্রী তাসমিয়া রেজওয়ানারও। গত বছরের এপ্রিলে আর্থিক জালিয়াতির দায়ে সোহাগকে নিষিদ্ধ করে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা।